Ad Code

Ticker

6/recent/ticker-posts

Recent Posts

learn Hindi In Bangla | প্রবাসী হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলায় rkonlineofferbanga

learn Hindi In Bangla


বাংলা থেকে হিন্দি ভাষা শিক্ষার সহজ উপায়

আপনি যদি হিন্দি ভাষা শিখতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আপনি পরিপূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে

প্রবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিন্দি ভাষা শেখা কারণ প্রবাসে কারো সাথে কথা কথা বলতে গেলে আপনাকে হিন্দিতে বলতে হবে এখন যদি আপনি হিন্দি ভাষা না জানেন তাহলে কিভাবে কথা বলবেন

প্রবাস জীবনে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করতে হয় প্রবাসী ভাষা শিখতে আপনি যদি হিন্দি ভাষা জানেন তাহলে আপনাকে এই কষ্টের সম্মুখীন হতে হবে না

আপনি খুব সহজে এবং অল্প সময়ে সম্পূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন এবং আপনি যে কোন লোকের সাথে হিন্দিতে কথা বলতে পারবেন এবং আপনার সব সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবেন যদি আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন

এই পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে সবার সাথে শেয়ার করবেন

হিন্দি ভাষা শিক্ষার সহজ উপায়

হিন্দী ব্যাকরণে বলা হয়েছে — জিস্ ক্রিয়া সে ক্রিয়া কী পূর্ণতা প্রকট হোতী হ্যায়, উসে সমাপিকা ক্রিয়া কহতে হ্যাঁয়। যেমন— 
অনিল খায়া— অনিল খেয়েছে।
সুনীল গয়া— সুনীল গিয়াছে।

উপরের বাক্যগুলিতে 'খায়া' এবং 'গয়া' এই দুটি ক্রিয়াপদের দ্বারা অনিলের খাওয়া কর্মটি ও সুনীলের খাওয়া কর্মটি সমাপ্ত হয়েছে বোঝা যায়।
অতএব ঐ দুটি বাক্য সমাপিকা। এই রকম যে সব কাজ শেষ হয়েছে বোঝা যায়, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে।

অসমাপিকা ক্রিয়া —জিস্ ক্রিয়া সে ক্রিয়া কী অপূর্ণতা প্রকট হোতী হ্যায়, উসে অসমাপিকা ক্রিয়া কহতে হ্যাঁয়। যেমন— 
চায় পীকর্ আও— চা খেয়ে এসো।
ভাত খাকর্ জাও— ভাত খেয়ে যাও।

উপরের বাক্যগুলিতে পীকর্—পান করে এবং খাকর্— খেয়ে এই দুটি ক্রিয়াপদের দ্বারা কর্মটি সমাপ্তি বোঝাচ্ছে না। সেজন্য এই বাক্য দুটিকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।
হিন্দীতে ক্রিয়ার সঙ্গে 'না' যোগ করা হয়। যেমন-
জানা— যাওয়া

খানা — খাওয়া

উঠনা—ওঠা

ওয়্যায়ঠনা— বসা প্রভৃতি।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলায় অনুবাদ

                     ক্রিয়াবাচক শব্দসমূহ 
জানা— যাওয়া
খানা — খাওয়া
উঠনা—ওঠা
ওয়্যায়ঠনা— বসা 
আনা— আসা
উতারনা— নামানো
শুলাপা— শোয়ানো
উড়না— উড়া
উঠানা— জাগানো

পঢ়না— পড়া
পীটনা— মারা
করনা— করা
কমানা— উপার্জন করা
নহানা— স্নান করা 
গিননা— গণনা করা
ঢোনা— বহন করা
গানা— গান করা

তোড়না— ভাঙ্গা
ত্যায়রনা— সাঁতার দেওয়া
ঢকনা— ঢাকা দেওয়া
খেলনা— খেলা
ডুবনা— ডোবা
টূটনা— ভাঙ্গা

নফরত্ করনা— ঘৃণা করা
ঘবড়ানা— উদ্বিগ্ন হওয়া
ধোনা— ধোওয়া
তও্লনা— ওজন করা
ঢুঁঢ়না— খোঁজা
ঠহরনা— থামা
জলনা— জ্বলা
জাঁচনা— চাওয়া
পালনা— পোষা

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলায়

পহননা— পরা
পকানা— রান্না করা
পীসনা— পেসাই করা
পহচাননা— চেনা
উঠানা— উঠানো
কহনা— বলা
পীনা— পান করা

কাঁপনা— কাঁপা
ঘুমনা— ঘোরা
জীনা— বাঁচা
কুদনা— লাফানো
জাননা— জানা
চাহনা— চাওয়া

ছিপনা— লুকানো
খীঁচনা— টানা
পকড়না— ধরা
দওড়না— দৌড়ানো
নিকলনা— বাহির হওয়া

স্যায়রনা— বেড়ানো
খোনা— হারানো
চূরানা— চুরি করা
চলনা— যাওয়া
ছাপনা — ছাপা

হিন্দি ভাষা শিক্ষা

ছোড়না— ছাড়া
দেনা— দেওয়া
পহুঁচনা— পৌঁছানো
সীনা— সেলাই করা
সোনা— শোওয়া

লেটনা— শোওয়া
পূকারনা— ডাকা
ফেঁকনা— ছু্ঁড়ে ফেলা
মাননা— শ্রদ্ধা করা
সমঝনা— বোঝা
বোলনা— বলা
সজানা— সাজানো

লও্টনা— ফিরে আসা
লেনা— নেওয়া
লূটনা— লুঠ করা
মরনা— মরা
লিখনা— লেখা
সীখনা— শেখা

সহনা— সহ্য করা
বেচনা— বিক্রি করা
সকনা— পারা
বুলানা— ডাকা
ভাগনা— পালানো

ভূলনা— ভুল করা
ভেজনা— পাঠানো
মিলনা— দেখা হওয়া
রহনা— থাকা

বাংলা থেকে হিন্দি ভাষা শিক্ষা

                           ক্রিয়ার কাল
ক্রিয়া কে জিস্ রূপ সে উসকে ব্যাপার কে সময় কা জ্ঞান হোতা হ্যায়, উসে কাল কহতে হ্যাঁয়— ক্রিয়ার যে রূপের সাহায্যে ক্রিয়া সময়ের জ্ঞান হয়, তাকে ক্রিয়ার কাল বলা হয়।
বাংলা ভাষায় মতো হিন্দীতেও ক্রিয়ার তিনটি কাল। যেমন—

ওয়রতমান কাল— বর্তমান কাল
ভূত কাল— অতীত কাল (হিন্দীতে অতীত কালকে ভূত কালও বলা হয়)
ভওয়িষইত কাল— ভবিষ্যৎ কাল

ওয়রতমান কাল— ওয়রতমান কাল কী ক্রিয়া সে ইস সময় হোনেওয়ালে কাম কা বোধ হোতা হ্যায়— বর্তমান কালের ক্রিয়াতে ক্রিয়ার কাজটি এখনও শেষ হয়নি বোঝা যাচ্ছে, তাকে বলা হয় বর্তমান কাল। যেমন—

সও্পন্ খাতা হ্যায়— স্বপন খাচ্ছে।
তপন পঢ়তা হ্যায়— তপন পড়ছে।
মীনা স্যায়র করতী হ্যায়— মীনা বেড়াচ্ছে।

উপরোক্ত তিনটি বাক্যে যথাক্রমে
ক্রিয়াপদগুলির দ্বারা খাচ্ছে, পড়ছে, বেড়াচ্ছে বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু খাওয়া, পড়া ও বেড়ানো এখনও চলছে, শেষ হয়নি। সেজন্য এগুলি বর্তমান কাল।হিন্দীতে বর্তমান কাল তিনভাগে বিভক্ত। যেমন-

সামান্ইয় ওয়রতমান— সামান্য বর্তমান

তাৎকালিক ইয়া অপূরড় ওয়রতমান — ঘটমান বর্তমান এবং

পূরড়ঁ ওয়রতমান — পূর্ণ বর্তমান কাল

হিন্দি ভাষা বাংলা অনুবাদ

সামানইয় ওয়রতমান — সামানইয় ওয়রতমান কাল সে ব্যাপার কা আরম্ভ ওয়রতমান কাল মেঁ
হুআ হ্যায় ইয়হ্ বোধ হোতা হ্যায়— সামান্য বর্তমান কালের সাহায্যে কাজটি বর্তমান কালে শুরু হয়েছে এই ধারণা জন্মে। আবার যে বর্তমান কালের ক্রিয়াপদের সাহায্যে বর্তমান কালের সামান্যতা পরিলক্ষিত হয়, তাকে সামান্য বর্তমান কাল বলে।

                          উদাহরণ 
        
ম্যঁয় খাতা হুঁ— আমি খাচ্ছি।

হম্ খাতে হ্যাঁয়— আমরা খাচ্ছি।

তু খাতা হ্যায়— তুই খাচ্ছিস।

তুম খাতা হ্যায়— তুমি খাচ্ছ।

ওয়হ্ খাতা হ্যায়— সে খাচ্ছে।

উপরের বাক্যগুলিতে সামান্য বর্তমান কাল। এই বাক্যগুলিতে ক্রিয়ার মূল ধাতুর সঙ্গে পুংলিঙ্গে 'তা' বহুবচনে 'তে' এবং 'হ্যায়' হ্যাঁ প্রত্যয় একবচনে এবং 'হ্যাঁয়' বহুবচনে যুক্ত হয়েছে।

স্ত্রীলিঙ্গে ক্রিয়ার মূল ধাতুর সঙ্গে 'তী' যুক্ত হয়। প্রত্যয় কিন্তু একই প্রকার থাকে। যেমন—

ম্যঁয় খাতী হুঁ— আমি খাচ্ছি।

হম্ খাতী হ্যাঁয়— আমরা খাচ্ছি।

তু খাতী হ্যায়— তুই খাচ্ছিস।

তুম্ খাতী হো— তুমি খাচ্ছ।

ওয়হ্ খাতী হ্যায়— সে খাচ্ছে।

ওয়ে খাতী হ্যাঁয়— তারা বা তাহারা খাচ্ছে।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা কোর্স

উপরের বাক্যগুলি লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে, ক্রিয়ার মূল ধাতুর সঙ্গে 'তী' এবং হুঁ, হ্যায় ও হ্যাঁয় যুক্ত হয়েছে।
                 তাৎকালিক ওয়রতমান কাল
                      ঘটমান বর্তমান কাল
       
ক্রিয়া কে জিস্ রুপ সে উসকা ওয়রতমান কাল মেঁ জারী রহনা প্রকট হো, উসে তাৎকালিক ওয়রতমান কাল কহতে হ্যাঁয়— ক্রিয়ার যে রূপের দ্বারা বর্তমান কালে যখন কোনও কাজ চলছে বা শেষ হচ্ছে বোঝায়, তাকে তাৎকালিক বর্তমান কাল বলে। যেমন—

ম্যঁয় জা রহা হুঁ— আমি চলিতেছি।
কমল্ জা রহা হ্যায় — কমল যাচ্ছে।
তুম্ জা রহে হো—তুমি যাচ্ছ।
হম্ জা রহে হ্যাঁয়—আমরা যাচ্ছি।

ওয়হ্ জা রহা হ্যায়—সে যাচ্ছে।
ওয়ে জা রহে হ্যাঁয়—তারা বা তাহারা যাচ্ছে।
তু জা রহা হ্যায়—তুই যাচ্ছিস।

উপরের বাক্যগুলিতে দেখা যাচ্ছে, চলা ক্রিয়াটি আরম্ভ হয়েছে বটে, কিন্তু এখনও শেষ হয়নি, কাজটি চলছে এই রকম ক্রিয়াকে ঘটমান বর্তমান বা তাৎকালিক ওয়রতমান কাল বলা হয়।
তৎকালিক বর্তমানে ক্রিয়ার সঙ্গে পুংলিঙ্গ একবচনে 'রহা' পুংলিঙ্গ বহুবচনে 'রহে' যুক্ত হয় এবং স্ত্রীলিঙ্গ উভয় বচনেই 'রহী' যুক্ত হয়।

সাহায্যকারী ক্রিয়া বচন অনুসারে ব্যবহৃত হয়। যেমন— 
একবচনে— হূঁ, হ্যায়,হো ব্যবহৃত হয়।
বহুবচনে— হ্যাঁয় ব্যবহৃত হয়।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বই

                পূরড়্ঁ ওয়রতমান কাল
                     পূর্ণ বর্তমান কাল
      
কোনও কাজ পূর্বে আরম্ভ হয়েছে এবং সবেমাত্র শেষ হয়েছে, তখনো তার রেশ চলছে, ক্রিয়ার এই কালকে পূর্ণ বর্তমান কাল বলে। যেমন—
ম্যঁয় খাতা হুঁ— আমি খাচ্ছি।
হম্ খাতে হ্যাঁয়— আমরা খাচ্ছি।
ওয়হ্ খাতা হ্যায়— সে খাচ্ছে।
ওয়ে খাতে হ্যাঁয়— তারা বা তাহারা খাচ্ছে।
তু খাতা হ্যায়— তুই খাচ্ছিস।

উপরের বাক্যগুলি দ্বারা বোঝা যায় খাওয়া কাজটি সবেমাত্র শেষ হয়েছে বটে, তার রেশ এখনও চলছে। এজন্য একে পূর্ণ বর্তমান কাল বলে।

                  ভূত কাল— অতীত কাল
ভূত কাল কি ক্রিয়া সে বীতে হুএ সময় কা বোধ হোতা হ্যায়— অতীত কালের ক্রিয়ার দ্বারা কাজটি শেষ হয়েছে বোঝায়। অর্থাৎ যে ক্রিয়া আগেই শেষ হয়ে গেছে বোঝায়, তাকে ক্রিয়ার অতীত কাল বলে। যেমন—

রাম কল্ চলা গয়া— রাম কাল চলে গেছে।
ভারত সও্য়ীধীন্ হো গয়া— ভারত স্বাধীন হয়ে গেছে।

এখানে প্রথম বাক্যে রামের যাওয়া কাজটি কালই শেষ হয়েছে বোঝা যাচ্ছে। দ্বিতীয় বাক্যে ভারত আগেই স্বাধীন হয়ে গেছে বোঝাচ্ছে। অতএব বাক্যগুলি ভূত কাল বা অতীত কাল।

হিন্দী মেঁ ভূত কাল কো ছহ্ ওয়রগ্ মেঁ বাঁটা হুআ—হিন্দীতে ভূত কালকে ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। যেমন—

সামান্য ভূত কাল— সামান্য অতীত কাল
আসর ভূত কাল — আসন্ন অতীত কাল

হিন্দি ভাষা বাংলা উচ্চারণ

পূরড়্ঁ ভূত কাল — পূর্ণ অতীত কাল
সন্দিগ্ধ ভূত কাল — সন্দিগ্ধ অতীত কাল
তাৎকালিক ভূত কাল — ঘটমান অতীত কাল
হেতু হেতুমদ ভূত কাল — শর্তসাপেক্ষ অতীত কাল

সামান্ইয় ভূত কাল —যে ক্রিয়ার দ্বারা কর্তার যাবার ধারণা জন্মে, তাকে সামান্য ভূত কাল বলে। যেমন—

ওয়হ্ চলা— সে চলল।
তুম চলে— তুমি চললে।
ওয়ে চলে— তারা চলল।
হম্ চলে— আমরা যাই।
ম্যঁয় জাতা— আমি যাই।

সামান্য ভূতকালে ক্রিয়ার ধাতুর সঙ্গে 'আ' যুক্ত করতে হয়। অর্থাৎ ক্রিয়ার ধাতুর সঙ্গে পুংলিঙ্গে 'আ' যুক্ত করলে এবং স্ত্রীলিঙ্গে 'ঈ' যুক্ত করলে, সামান্য ভূত কাল হয়।যেমন—

পুংলিঙ্গ
বলল
চলল
দেখল

স্ত্রীলিঙ্গ
বলল
চলল
দেখল

উপরোক্ত অ-কারান্ত ধাতুর সঙ্গে এইভাবে পুংলিঙ্গে এবং স্ত্রীলিঙ্গে যুক্ত করে সামান্য ভূত কালের ক্রিয়ার পরিণত করা হয়। কিন্তু যে সব ধাতুর সঙ্গে আ-কার যুক্ত থাকে, অর্থাৎ আ-কারান্ত ধাতুর সঙ্গে যুক্ত করে সামান্য ভূত কালে রূপান্তরিত করা হয়।

   আসন্ন ভূত কাল
ক্রিয়াকে জিস্ রূপসে উসকে পূরা হোনে কা সময় নিকট মেঁ হী সমঝা জাতা হ্যায়, উসে আসন্ন ভূত কাল কহতে হ্যাঁয়—ক্রিয়ার যে রূপের দ্বারা কার্য সম্পন্ন হবার সময় খুব নিকটবর্তী জানা যায় বা বোঝা যায়, তাকেই আসন্ন ভূত কাল বলে। 
যেমন—ম্যঁয় খা চূকা হুঁ — আমি খেয়েছি।

আপনি যদি আমাদের সবগুলো পোস্ট পড়েন তাহলে আপনি পরিপূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন,

Read More Post:

  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ১
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ২
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৩
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৪
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৫
  ➤ হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৬
Reactions

Post a Comment

0 Comments

Comments

Ad Code