হিন্দি ভাষা শিক্ষা বই pdf | Learn Hindi In Bangla প্রবাসী হিন্দি ভাষা শিক্ষা

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বই pdf

বাংলা থেকে হিন্দি ভাষা শিক্ষার সহজ উপায়

আপনি যদি হিন্দি ভাষা শিখতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ আপনি পরিপূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে

প্রবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিন্দি ভাষা শেখা কারণ প্রবাসে কারো সাথে কথা কথা বলতে গেলে আপনাকে হিন্দিতে বলতে হবে এখন যদি আপনি হিন্দি ভাষা না জানেন তাহলে কিভাবে কথা বলবেন

প্রবাস জীবনে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করতে হয় প্রবাসী ভাষা শিখতে আপনি যদি হিন্দি ভাষা জানেন তাহলে আপনাকে এই কষ্টের সম্মুখীন হতে হবে না

আপনি খুব সহজে এবং অল্প সময়ে সম্পূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন এবং আপনি যে কোন লোকের সাথে হিন্দিতে কথা বলতে পারবেন এবং আপনার সব সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবেন যদি আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন

এই পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে সবার সাথে শেয়ার করবেন

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলায় অনুবাদ

এই ক্রিয়ার বাক্যগুলি অতীত কালের মতো শোনালোও প্রকৃতপক্ষে এই সব বাক্য পূর্ণ ভূত কালের। যেমন—
ম্যঁয় খায়া থা— আমি খেয়েছিলাম।
হম্ খায়ে থে— আমরা খেয়েছিলাম।
তু খায়া থা— তুই খেয়েছিস।

উপরোক্ত বাক্যগুলিতে 'খাওয়া' ক্রিয়াটি শেষ হয়েছে বোঝা যাচ্ছে। অর্থাৎ এখানে ক্রিয়া কার্য সম্পূর্ণ হয়েছে জানা যাচ্ছে। এজন্য এগুলি পূর্ণ ভূত কাল।

                       সন্দিগ্ধ ভূত কাল
জিস ভূতকাল কী ক্রিয়াকে হোনে মেঁ সন্দেহ হো, উসে সন্দিগ্ধ ভূত কহতে হ্যাঁয় — যে সকল ভূত কালের ক্রিয়ায় সন্দেহ হয়, তাকে সন্দিগ্ধ ভূত কাল বলে। যেমন—
ম্যঁয়নে দেখা হোগা— আমি হয়তো দেখেছিলাম।
হমনে দেখে হোঙ্গে—আমরা হয়তো দেখেছিলাম।

উপরোক্ত বাক্য দু'টিতে দেখা ক্রিয়াটিতে সন্দেহ আছে। এজন্য একে বলা হয় সন্দিগ্ধ ভূত কাল।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলায়

সন্দিগ্ধ ভূত কালে পুংলিঙ্গ একবচনে ক্রিয়ার সঙ্গে 'হোগী' প্রত্যয় যুক্ত হয় এবং পুংলিঙ্গ বহুবচনে 'হোঙ্গী' যুক্ত হয়। স্ত্রীলিঙ্গ উভয় বচনে ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয় ও প্রত্যয়ের সঙ্গে হোগী বা হোঙ্গী যুক্ত হয়। যেমন—
ম্যঁয়নে দেখী হোগী— আমি হয়তো দেখেছিলাম।
হমনে দেখী হোঙ্গী— আমরা হয়তো দেখেছিলাম।

                   তাৎকালিক ভূত কাল
জিস্ ক্রিয়া সে ইয়হ্ সমঝ মেঁ আতা হ্যায় কি ভূত কাল কে ক্রিয়া চল্ রহা হ্যায়, উসে তাৎকালিক ভূত কাল কহতে হ্যাঁয়— যে ক্রিয়ার দ্বারা এই বোঝা যায় যে, ভূত কালের ক্রিয়া চলছে, তাকে তৎকালিক ভূত কাল বলে। যেমন—
ম্যঁয় খা রহা থা—আমি খাচ্ছিলাম।
হম্ খা রহে থে— আমরা খাচ্ছিলাম।

উপরোক্ত বাক্য দুটিতে 'খাওয়া' ক্রিয়াটি চলছে বোঝা যাচ্ছে, এজন্য একে তাৎকালিক ভূত কাল বলা হয়।
তাৎকালিক ভূত কালে ক্রিয়ার সঙ্গে পুংলিঙ্গ একবচনে 'থা' ও বহুবচনে 'থে' যুক্ত করে এবং সাহায্যকারী ক্রিয়ার সঙ্গে 'রহী', রহে যুক্ত করতে হয়।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে সাহায্যকারী ক্রিয়ার সঙ্গে 'ঈ' ও 'থী' ও বহুবচনে সাহায্যকারী ক্রিয়ার সঙ্গে 'ঈ' ও 'থী' যুক্ত করে তাৎকালিক ভূত কাল করা হয়। যেমন—

ম্যঁয় খা রহী থী— আমি খাচ্ছিলাম।
হম্ খা রহী থী—আমরা খাচ্ছিলাম

হিন্দি ভাষা শিক্ষা বাংলা

                    হেতু হেতুমদ ভূত কাল
জিস্ ভূত কাল মেঁ এক ক্রিয়া কা হোনা দূসরী ক্রিয়া অবলম্বিত হো, উসে হেতু হেতুমদ ভূত কাল কহতে হ্যাঁয় — যে সমস্ত ভূত কালের ক্রিয়া সম্পন্ন হবার জন্য অপর ক্রিয়ার উপর নির্ভর করে, তাকে হেতু হেতুমদ ভূত কাল বলে। যেমন—

ইয়দি ম্যঁয় খেলতা— যদি আমি খেলতাম।
ইয়দি হম্ খেলতে— যদি আমরা খেলতাম।

স্ত্রীলিঙ্গে এই ক্রিয়া রূপ হয় নিম্নরূপ—
ইয়দি ম্যঁয় খেলতী— যদি আমি খেলতাম। 
ইয়দি হম্ খেলতী— যদি আমরা খেলতাম।

উপরোক্ত বাক্যগুলিতে ক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় নাই অন্য কোনও ক্রিয়ার অপেক্ষায় আছে। সেজন্য একে হেতু হেতুমদ ভূত কাল বলে। বাক্যগুলি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এই ক্রিয়ার পুংলিঙ্গ একবচনে ক্রিয়ার সঙ্গে 'আ' এবং বহুবচনে 'এ' যুক্ত হয়েছে। আবার স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে 'তী' ও বহুবচনে 'তী' যুক্ত হয়েছে।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা 

              সামান্য ভূত কাল
পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক সেব খায়া— আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি আপেল খেয়েছি বা খেয়েছে।

পুংলিঙ্গ বহুবচনে
 হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত সেবোঁ খায়ে— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক আপেল খেয়েছি বা খেয়েছে।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক সেব খায়ী—
আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি আপেল খেয়েছে বা খেয়েছি।

স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত সেবোঁ খায়া হ্যায়— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক আপেল খেয়েছে বা খেয়েছি।
                       আসন্ন ভূত কাল
পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়া হ্যায়—আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি ফল খেয়েছে বা খেয়েছি।

পুংলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ে হ্যায়— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছে বা খেয়েছি।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়ী হ্যায়—আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি ফল খেয়েছে বা খেয়েছি।

স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে 
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়া হ্যায়— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছে বা খেয়েছি।

বাংলা থেকে হিন্দি ভাষা শিক্ষা

                          পূর্ণ ভূত কাল 
পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়া থা—আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি ফল খেয়েছিল বা খেয়েছি।

পুংলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ে থে— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছিলাম বা খেয়েছিল।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচন
ম্যঁয়, তু, তুম, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়ী 
থী—আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি,সে একটি ফল খেয়েছি বা খেয়েছিলাম।

স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ী থী— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছি বা খেয়েছিলাম।

 সন্দিগ্ধ ভূত কাল
পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়নে, তুনে, তুমনে, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়া হোগা— আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি, তিনি একটি ফল হয়তো খেয়েছি বা খেয়েছিল।

পুংলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ে হোঙ্গে— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল হয়তো খেয়েছিল বা খেয়েছিলাম।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়নে, তুনে, তুমনে, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়ী হোগী— আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি, তিনি একটি ফল হয়তো খেয়েছিল বা খেয়েছিলাম।

হিন্দি ভাষা বাংলা অনুবাদ

স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ী হোগী— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল হয়তো খেয়েছিল বা খেয়েছিলাম।

                      সম্ভাব্য ভূত কাল
পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুমনে, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়া হো— আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি, সে একটি ফল খেয়েছি বা খেয়েছ

পুংলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ে হো— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছি বা খেয়েছ।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুমনে, ওয়হ্, আপ, উসনে এক ফল খায়ী হো— আমি, তুই, তুমি, সে, আপনি, সে একটি ফল খেয়েছি বা খেয়েছ।

স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ী হো— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছি বা খেয়েছ।

হিন্দি ভাষা শিক্ষা কোর্স

সম্ভাব্য পূর্ণ ভূত কাল

পুংলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম,আপ, উসনে ফল খায়া হোগা— আমি, তুই, তুমি, আপনি, সে একটি ফল খেয়েছি বা খেয়েছ।
পুংলিঙ্গ বহুবচনে
হম, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়া হোগা— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছি বা খেয়েছ।

স্ত্রীলিঙ্গ একবচনে
ম্যঁয়, তু, তুম,আপ, উসনে ফল খায়ী হোগী— আমি, তুই, তুমি, আপনি, সে একটি ফল খেয়েছি বা খেয়েছে।
স্ত্রীলিঙ্গ বহুবচনে
হম্, তু সব, তুমলোগ, আপলোগ, ওয়ে, বহুত ফলোঁ খায়ী হোগী— আমরা, তোরা, তোমরা, আপনারা, তারা অনেক ফল খেয়েছি বা খেয়েছে।

হিন্দি ভাষা বাংলা অর্থ

                      সম্ভাব্য ভও্য়িষ্ইত
ম্যয় চলুঁ— আমি চলবো।
হম্ চলে — আমরা চলবো।
তুম্ চলো?— তুমি কি চলবে?
ওয়হ্ চলা?— সে কি চলবে?
তু চল্?— তুই কি চলবি?

           ক্রিয়া ওয়িশেষড়— ক্রিয়া বিশেষণ
জো পদ ক্রিয়া কী ওয়িশেষতা বতাতা হ্যায়, উসে ক্রিয়া ওয়িশেষড় কহতে হ্যাঁয় — যে অব্যয় বা পদ ক্রিয়ার বিশেষতা জ্ঞাপন করে, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে।

শ্যাম জলদী আতা হ্যায় — শ্যাম তাড়াতাড়ি আসে।
সীতা হমেশা আতী হ্যায়— সীতা প্রায়ই আসে।

উপরের বাক্য দুটিতে জলদী এবং হমেশা শব্দ দুটির দ্বারা আতা হ্যায় ও আতী হ্যায় ক্রিয়া দুটির বিশেষতা প্রকাশ পাচ্ছে। অর্থাৎ শ্যাম কেমন ভাবে আসে জলদী— তাড়াতাড়ি। আবার সীতা কেমন ভাবে আসে হমেশা— প্রায়ই। এজন্য একে ক্রিয়ার বিশেষণ বলা হয়।

আপনি যদি আমাদের সবগুলো পোস্ট পড়েন তাহলে আপনি পরিপূর্ণ হিন্দি ভাষা শিখতে পারবেন,

Read More Post:

  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ১
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ২
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৩
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৪
  ➤ হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৫
  হিন্দি ভাষা শিক্ষা পার্ট ৬